শ্রম পরিদপ্তর স্থাপিত হয়েছিল বৃটিশ-ভারত বিধির মাধ্যমে । প্রাথমিকভাবে এটি ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিক কল্যাণ দেখবাল করার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং বলা হত ভারতীয় অভিবাসী শ্রম দপ্তর। শ্রম শক্তি আদিবাসী সেগমেন্ট ক্রমশ বিস্তার লাভ করে সেই সাথে ঔপনিবেশিক শাসকদের ভারতীয় অভিবাসীয় শ্রমিক কল্যাণ দৃষ্টিপাত তাদের সীমিত সুযোগ বহির্ভূত পর্যবেক্ষণে বাধ্য ছিল এবং একইভাবে সব শ্রমিকের কল্যাণে ব্যবস্থা নেওয়া ছিল। সেই অনুযায়ী ১৯৩১ সালে ভারতীয় অভিবাসী শ্রম দপ্তর জেনারেল শ্রম দপ্তরে রূপান্তরিত হয়েছিল। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে দায়িতব ছিল দেশীয় শ্রমিক ও ভারতীয় অভিবাসী শ্রমিকের কল্যাণ নিশ্চিত করা। প্রাথমিকভাবে দপ্তর প্রধানের নাম দেয়া হয়েছিল শ্রম কমিশনার।
কী সেবা পাবেন:
১। স্বাস্থ্য সেবাঃ (ক) সরাসরি শ্রম কল্যাণ কেন্দ্রে এসে চিকিৎসা সেবা নিতে পারবেন।
(খ) শ্রমিকের স্বাস্থ্য কথা অ্যাপস এর মাধ্যমে কল করে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন।
২। ঔষধ সরবরাহঃ চিকিৎসা ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী ফ্রি ঔষধ দেওয়া হয়।
৩। গণশুনানিঃ প্রতি সপ্তাহে ১ দিন গণশুনানি গৃহীত হয়।
৪। পরিবার পরিকল্পনা সেবাঃ পরিবার পরিকল্পনা সামগ্রী প্রদান করা হয় ।
৫। বিনোদন সেবাঃ পড়ার জন্য বইয়ের লাইব্রেরী, সাময়িকী, পত্রিকা আছে।
এছাড়াও কেরাম, লুডু, ব্যাডমিন্টন, ভলিবল , টেবিল টেনিস খেলার সরঞ্জামাদি রয়েছে।
দপ্তর প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই কার্যকরী শ্রমিক ব্যবস্থাপনা সম্পর্ক যৌথ দরকষাকষি, মধ্যস্থতা এবং শিল্প ক্ষেত্রে শ্রম বিরোধ নিষ্পত্তিতে দ্রুত ও কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস